Wednesday, September 20, 2023

6>|| ওঁ অসতো মা + ওঁ-কার =ऊँ ||to মন্ত্র- --তন্ত্র

 


6°>|| ওঁ অসতো মা + ওঁ-কার =ऊँ ||to মন্ত্র-

--তন্ত্র---(RK-12/23)


"ওঁ অসতো মা সদ্গময়।

তমসো মা জ্যোতির্গময়।

মৃত্যোর্মামৃতং গময়।

আবিরাবীর্ম এধি।।

রুদ্র যত্তে দক্ষিণং মুখং,

তেন মাং পাহি নিত্যম্।''

========================

        || প্রার্থনা ||

  "অসৎ হইতে মোরে 

                        সৎ পথে নাও,

   জ্ঞানের আলোক জ্বেলে 

                        আঁধার ঘুচাও।

   মরণের ভয় যাক

                          অমর করো,

   দেখা দিয়ে ভগবান

                         শঙ্কা হর।

   করুণা আশিস ঢালো

                         রুদ্র, শিরে,

    চিরদিন থাকো মোর

                           জীবন ঘিরে।

    ঝরিয়া পড়ুক শান্তি

                            চরাচর ময়,

     চিরশান্তি-পরিমলে

                             ভরুক হৃদয়।


        বেদ (অনুবাদ)

স্বামী বিশ্বাশ্রয়ানন্দের লিখিত ,

উদ্বোধন কার্যালয়, রামকৃষ্ণ মঠ, কর্তৃক প্রকাশিত।

   "শিশুদের বিবেকানন্দ"  

     হইতে  সংগৃহীত ।।

=========================

     || যুগবানী ||

  গরিব মূর্খ জনে

           দেবতা বলিয়া মেনো,

  তাদের সেবাই

            পরম ধর্ম জেনো।

  বলো দিনরাত, "মা,

            আমায় মানুষ করো।

  দুর্বলতা 

  কাপুরুষতা 

             নিঃশেষে দূর করো"

  কিছুতে পেয়ো না ভয়

  তোমার ভিতরে

               অসীম শকতি,

  তুমি আনন্দময়।

       ----স্বামী বিবেকানন্দ

                 (ছন্দোবদ্ধ )


স্বামী বিশ্বাশ্রয়ানন্দের লিখিত ,

উদ্বোধন কার্যালয়, রামকৃষ্ণ মঠ, কর্তৃক প্রকাশিত।

   "শিশুদের বিবেকানন্দ"  

     হইতে সংগ্রহীত ।

==========================

     






======================

 "ওঁ আসতো মা সদ্গময়।


এই মন্ত্রটি রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে পূর্ব দিকে মুখ করে, হাত জোড় করে নমষ্কার করার মতন করে। রোজ পাঠ করা উচিত কর্ম।

রোজ নিয়ম করে অবশ্যই পাঠ করা উচিত।

ছেলেকে  মেয়ে সকলে অভ্যাস করাবে।

বিদ্যার্থী সকলে, ছেলে মেয়ে সকালে পাঠ করবে  এবং রোজ পড়তে বসে প্রথমেই এই মন্ত্র পাঠ করবে।


অর্থ টুকু মনে মনে পড়বে জেনে নেবে, কারন সকল মন্ত্রেরই অর্থ জানা বিশেষ প্রয়োজন। অর্থ না জেনে মন্ত্র পাঠের কোন  ফল প্রাপ্তি হয় না।

সেই কারণে মন্ত্রের অর্থ জানা একান্ত জরুরি।

অর্থ পাঠ করার জন্য নয়, শুধু মনে রাখতে হবে।


       "ওঁ আসতো মা সদ্গময়।

        তমসো মা জ্যোতির্গময়।

        মৃত্যোর্মা অমৃতং গময়।

       ওম শান্তিঃ , ওঁ শান্তিঃ , ওঁশান্তিঃ


অর্থাৎ::--আমাকে নিয়ে চলো অসত্য থেকে সত্যে, অন্ধকার থেকে আলোকে,

মৃত্যু থেকে আমাকে অমৃতে নিয়ে চলো।

জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হোক সকলের হৃদয় , দূর হোক সকল অজ্ঞানতার অন্ধকার।

এই অনিত্য মৃত্যুময় জগৎ থেকে আমাকে শাশ্বত আনন্দের জগতে নিয়ে চলো।

হে স্বপ্রকাশ, আমার নিকট প্রকাশিত হও।

তোমার করুনার দীপ্তিতে আমার অন্তরাত্মা সত্যের আলোকে উদ্ভাসি হোক।

=============


     "ওঁ অসতো মা সদ্গময়।

        তমসো মা জ্যোতির্গময়।

         মৃত্যোর্মামৃতং গময়।

          আবিরাবীর্ম এধি।

         রুদ্র যত্তে দক্ষিণং মুখং

          তেন মাং পাহি নিত্যম্।"


অর্থাৎ::-- অসত্য হইতে  আমাকে সত্যে

নিয়ে চলো , অন্ধকার হইতে আমাকে আলোকে নিয়ে চলো, আমাকে জ্যোতিতে নিয়ে চলো। মৃত্যু হইতে আমাকে অমৃতে নিয়ে চলো।

জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হোক সকলের হৃদয় , দূর হোক সকল অজ্ঞানতার অন্ধকার।

এই অনিত্য মৃত্যুময় জগৎ থেকে আমাকে শাশ্বত আনন্দের জগতে নিয়ে চলো।

হে স্বপ্রকাশ, আমার নিকট প্রকাশিত হও।

তোমার করুনার দীপ্তিতে আমার অন্তরাত্মা সত্যের আলোকে উদ্ভাসি হোক।

রুদ্র, তোমার যে প্রসন্ন মুখ তাহার দ্বারা আমাকে সর্বদা রক্ষা করো।

======================


      "ॐअसतो मा सद्गमय ।

        तमसो मा ज्योतिर्गमय ।

         मृत्योर्मा अमृतं गमय ।

       ॐ शांतिः शांतिः शांतिः ॥


उच्चारण इस प्रोकर ::;--


         "ॐ असतो माँ सद-गमय |

          तमसो माँ ज्योतिर्-गमय |

          मृत्योर्-माँ अमृतं गमय |

         ॐ शांतिः शांतिः शांतिः ||'



अर्थ: ---------

   है प्रोभु! हमें असत्य से सत्य की ओर ले     

    चलो,

    हमें अंधकार से प्रकाश की ओर ले चलो, 

    और हमें मृत्यु से अमरता की ओर ले चलो,

    ओम शांति, शांति, शांति!

==========================







=========================

‘ওঁ’. ওঁ-কার.ওঙ্কার, ॐ----

  ওঁ(প্রণব).

ওঁ-কার ত্র্যক্ষর,কারণ 

"ওঁ "শব্দ অ ,উ ,ম, তিনটি অক্ষর।


এ-হেন ত্র্যক্ষরে লুকিয়ের আছে অনেক শক্তি। আমাদের ভাবনার অধিক শক্তি নিহিত আছে এই তিন অক্ষরে এই "ওঁ " শব্দের অন্তরে।


"ওঁ" আমাদের ধর্মের প্রতীক

"ওঁ" এর অনেক মান্যতা ।

অসংখ শব্দ ও চিহ্নে থাকতে কেবল ওই "ওঁ "/ওম শব্দ  তার কেন এত মান্যতা,

এই টুকুই ভাবনার বিষয়।


‘ওঁ’, ওঁ উচ্চারণ অত্যন্ত পবিত্র।

ঈশ্বরের তিনটি কর্ম— 

সৃষ্টি, স্থিতি ও বিনাশ।

এই তিন কার্য সম্পন্ন করার জন্য  তিন দেবতার সৃষ্টি।

এঁরাই হলেন ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শঙ্কর।

অন্যান্য সকল দেবদেবী এঁদের অধীন।


তাই ওঁ- অ, উ, ম, এই তিন অক্ষর,

তিন দেবতার শক্তির পরিচয়।

অ- সৃষ্টির সূচক (ব্রহ্মা)

উ- স্থিতির সূচক (বিষ্ণু)

ম- বিনাশের সূচক (শঙ্কর)


ইংরেজিতে GOD শব্দের অর্থও তাই।

G- Generator (সৃষ্টি)

O- Operator (স্থিতি বা পালন)

D- Destructor (লয় বা বিনাশ)।


ওঁ উচ্চারণে হয় শক্তির সৃষ্টি, 

সেই শক্তিতেই হয় শারীরিক ও মানসিক শক্তির বৃদ্ধি, মনের একাগ্রতার হয় সৃষ্টি।

ওঁ বা ওঁ-কার বা ওঙ্কার, অ + উ +ম্।

‘অ-কার’, ‘উ-কার’ ও ‘ম-কার’।

‘অ-কার’= ‘আপ্তি’ বা ‘আদিমত্ত্ব’ অর্থাৎ

         প্রারম্ভের প্রতীক বা সৃষ্টির সূচক।

‘উ-কার’= ‘উৎকর্ষ’ বা ‘অভেদত্ব’-এর প্রতীক,

         বা স্থিতির সূচক।

‘ম-কার’= ‘মিতি’ বা ‘অপীতি’ অর্থাৎ 

         লয়ের প্রতীক, বিনাশের সূচক।


আমাদের ঋষি, সাধক এবং তপস্বী গনের অনুভব এমনটা যে----

নিয়মিত নিষ্ঠা সহকারে শুদ্ধ ভাবে 

   "ওঁ " এর উচ্চারণে মানুষ 

       বাকসিদ্ধ হতে পারে।

এবং  শরীর মন শুদ্ধ হয়।

সর্ব প্রকার রোগ জ্বালা দূর হয়।

কারণ ওম এমনি এক ধ্বনি

যেস্থানে এই ধ্বনি নিয়মিত উচ্চারিত হয়

সেই স্থানের পরিবেশ শুদ্ধ হয়।


 এই ধ্বনি উচ্চারনের

ভাইব্রেশনে/ তথা কম্পন

প্রভাবিত করে পরিবেশ প্রকৃতির।

ফলে সেই স্থানের

সকল অশুভ ও নিগেটিভ ধ্বনি

বা তাদ্বারা সৃষ্ট ভাইব্রেশন তথা কম্পনের

কু প্রভাব নির্মূল হয়।


 "ওঁ " ধ্বনির ভাইব্রেশন তথা কম্পন 

এত প্রচন্ড শক্তি শালী যে

তা আমাদের কল্পনার অতীত। 

মনুষ্য শরীরে এই "ওঁ " ধ্বনির ভাইব্রেশন 

তথা কম্পন, শরীরকে ও মনকে শান্ত,নিয়ন্ত্রিত করে।

সেই কারনে শুধু সনাতন ধর্ম ই নয়,

ভারতের অন্যান্য ধর্ম ও দর্শনে ও

এই "ওঁ ' এর মাহাত্বের বর্ননা পাওয়াযায়।


বৌদ্ধ ধর্ম ও দর্শনে "ওঁ " এর প্রয়োগ 

জপ ও উপাসনাতে বিশেষ মহত্ব 

লাভ করেছে।

জৈন ধর্ম ও দর্শনেও "ওঁ ' এর মাহাত্বের 

বর্ননা পাওয়াযায়। 


শব্দই ব্রহ্ম।

সকল শব্দের শ্ৰেষ্ঠ শব্দ "ওঁ " ।

সকল ধর্মের ই বিশেষ বিশেষ শব্দ আছে 

যা তাঁরা পবিত্র বলে মনে করেন এবং বিভিন্ন ভাবে উচ্চারিত, ব্যবহৃত ও প্রয়োগ হয়।


আমাদেরএই বিশ্ব ব্রহ্মান্ড 

সৃষ্টির কাল থেকেই "ওঁ " শব্দের সৃষ্টি।

ব্রহ্মান্ড সৃষ্টির প্রকৃতির অমোঘ শক্তির 

লীলা খেলায় যে শব্দ বা ভাইব্রেশন 

তথা কম্পনে উৎপন্ন হয়ে 

সমগ্র ব্রহ্মান্ডকে প্রভাবিত করেছিল,

সেই শব্দই "ওঁ " শব্দ।

শব্দই ব্রহ্ম , ব্রহ্ম ই ব্রহ্মান্ড।


সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানবজীবন।

তাইতো মানব শিশুর জন্ম ক্ষণ থেকেই 

ওই "ওঁ " শব্দের চিৎকারে সকল কে 

জানিয়ে দেয় তার আগমনী বার্তা।

এবং সেই জন্ম মুহূর্ত থেকে শুরু করে 

তাঁর মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত ,চলতে থাকে

নিরলস ভাবে সাচ্ছন্দে তাঁর অন্তরে বাহিরে,

প্রতিটি শ্বাস প্ৰশ্বাসের সাথে ওই "ওঁ "শব্দ।


এই "ওঁ "শব্দ একটি মাত্র শব্দ 

যা মানুষের নাভি মূল (মণিপুর )থেকে উৎপন্ন হয়। 

এবং শ্বাস প্রস্বাস এর সাথে সাথে নিরলস ভাবে চলতে থাকে এই "ওঁ "শব্দ ব্রহ্ম বা নাদ ধ্বনি।

ঋষি,তপস্বী ,ধ্যানী ,যোগী গণ প্রকৃতি তে

প্রতিনিয়ত এই ধ্বনি শ্রবনে সক্ষম।


আমরা সাধারণ মানুষ 

এই ধ্বনি অনুভব করতে পারিনা।

এহেন জাগতিক প্রবল শক্তি সম্পন্ন ধ্বনি 

শ্রবণ করবার মত ক্ষমতা আমাদের 

সাধারণ মানুষের নাই


ওঁ-কার ধর্মীয় চিহ্ন হলেও ব্যবহারিক জীবনে ওঁ-কারের প্রয়োগ আরও ব্যাপক।

প্রত্যেকটি মন্ত্র ওঁ-কার দিয়ে ই হয় শুরু।


খ্রিস্টধর্মের প্রতীক ক্রুশ ও বেল।

ক্রুশ হলো পবিত্রতার প্রতীক।

যার অর্থ মানবজাতির পরিত্রাণ।

বেল বা ঘণ্টার ধ্বনি অতি পবিত্র।

এই ঘণ্টার আওয়জ যতদূর যায়

ততদূর পবিত্র থাকে।

এই ঘণ্টার শব্দের দ্বারা পরমপিতাকে

আহ্বান করা হয়।

এ জন্য গির্জায় নির্দিষ্ট সময়ের অন্তর ঘণ্টা বাজে।

এই ঘণ্টার মধুর আওয়াজ এর মধ্যে দিয়ে ঈশ্বর অনুরাগীদেরও আহ্বান করা হয়।


সনাতন ধর্মে দু’রকমের প্রতীক আছে,

শব্দ প্রতীক ও সাকার প্রতীক।

শব্দের মধ্য দিয়ে মন্ত্র উচ্চারণ করা হয়।

মন্ত্র উচ্চারণের মধ্য দিয়ে আধ্যাত্মিক উন্নতি হয়।

ওঁ উচ্চারণ করলে শারীরিক ও মানসিক শক্তির সৃষ্টি হয়। মনে একাগ্রতা আসে।


এটি হিন্দু দর্শনের সর্বোচ্চ ঈশ্বর ব্রহ্মের বাচক।

স্বামী বিবেকানন্দের মতে, ওঁ-কার “সমগ্র ব্রহ্মাণ্ডের প্রতীক, ঈশ্বরেরও প্রতীক।

” রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবার কথামতে, “...ওঁ হইতে ‘ওঁ শিব’, ‘ওঁ কালী’, ‘ওঁ কৃষ্ণ হয়েছেন।”

ওঁ-কার বৌদ্ধ ও জৈনদেরও একটি পবিত্র প্রতীক।

শিখ সম্প্রদায়ও এটিকে সম্মান করেন।

এই প্রতীকের দেবনাগরী রূপ ॐ,


ওঁ শব্দটি সংস্কৃত ‘অব’ ধাতু থেকে উৎপন্ন, যা একাধারে ১৯টি ভিন্ন ভিন্ন অর্থে প্রযোজ্য। এই বুৎপত্তি অনুযায়ী ওঁ-কার এমন এক শক্তি যা সর্বজ্ঞ, সমগ্র ব্রহ্মাণ্ডের শাসনকর্তা, অমঙ্গল থেকে রক্ষাকর্তা, ভক্তবাঞ্ছাপূর্ণকারী, অজ্ঞাননাশক ও জ্ঞানপ্রদাতা।

কারুর মতে ওঁ-কার সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয় সংঘটনকারী ঈশ্বরের প্রতীক।


পতঞ্জলির যোগসূত্র-এ ওঁ-কারকে ঈশ্বরের প্রতীক বলে বর্ণিত হয়েছে এবং বলা হয়েছে, ওঁ-কারের স্মরণ ও উচ্চারণে সমাধি লাভ করা যায়।


মন্দির, ঠাকুরঘর প্রভৃতি ধর্মীয় স্থানের প্রতীকচিহ্ন রূপেও ওঁ-কার ব্যবহৃত হয়।

কঠোপনিষদ মতে, ওঁ-কার পরব্রহ্ম।

মুণ্ডক উপনিষদে ওঁ-কার অবলম্বনে ঈশ্বরোপাসনার কথা বলা হয়েছে।

শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন, তিনি সকল

অক্ষরের মধ্যে ওঁ-কার।

গীতায় (৭ অধ্যায় /৮ নং শ্লোক) ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন,

“আমি জলের রস, চন্দ্র-সূর্যের কিরণ, বেদের ওঁ(প্রণব), আকাশে শব্দ ও মানুষের মধ্য পুরুষত্ব রূপে বিরাজ করি।”


ওঁ-কারের বারংবার উচ্চারণে মানুষ তার পাশব প্রবৃত্তি জয় করতে সমর্থ হয়।


মৃত্যুকালে ওঁ-কারের উচ্চারণে

পরম সত্য লাভ হয়।

ওঁ-কার ঈশ্বরের সকল নামের

প্রতিনিধিস্বরূপ ও তাঁর শ্রেষ্ঠ নাম।

বেদ, উপনিষদ, গীতা ও অন্যান্য হিন্দুশাস্ত্রে সর্বত্রই ওঁ-কারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।


ওঁ-কার প্রণব,যার আক্ষরিক অর্থ, ‘যা উচ্চারণ করে স্তব করা হয়’।

প্রণব বা ত্র্যক্ষর হিন্দুধর্মের পবিত্রতম ও সর্বজনীন প্রতীক।

এর অপর অর্থ, ‘যা চিরনূতন’।


রামকৃষ্ণ পরমহংসের মতে, “...ওঁ হইতে

‘ওঁ শিব’, ‘ওঁ কালী’, ‘ওঁ কৃষ্ণ হয়েছেন।”

ওঁ-কার বৌদ্ধ ও জৈনদেরও একটি পবিত্র প্রতীক।

শিখ সম্প্রদায়ও এটিকে সম্মান করেন।

এই প্রতীকের দেবনাগরী রূপ ॐ,


ওঁ -প্রণব(ব্রহ্ম), তৎ-জীব, সৎ-জগৎ।

ব্রহ্মের শ্রেষ্ঠ প্রকাশ বেদ।

জীবের শ্রেষ্ঠ প্রকাশ ব্রহ্মজ্ঞ।

জগত কর্মময়।

কর্মের শ্রেষ্ঠ প্রকাশ যজ্ঞ।

সুতরাং, “ওঁ তৎ সৎ” মন্ত্রে

বেদ, ব্রহ্মজ্ঞ ও যজ্ঞকে বোঝায়।

সেই কারনে সকল কাজের শুভ ফল লাভের জন্য কাজের শুরুতেই------

“ওঁ তৎ সৎ ”

উচ্চারণ করে শুরু করা উচিৎ।


ওঁ-ই সৃষ্টির আদি শব্দ।

নির্গুণ-নিস্ক্রিয় ব্রহ্মের এ সক্রিয় ভাব।

এই সক্রিয় ভাব হতেই সৃষ্টির বিকাশ।


ওঁ এবং ঔঁ-কার এদের মাঝে পার্থক্য কি?

পার্থক্য শুধু বাংলা ও সংস্কৃত ভাষায়।

ওঁ- কার বাংলায় এবং ঔঁ-কার সংস্কৃতিতে।

শ্রী শ্রী স্বামী স্বরুপানন্দ পরমহংসদেব বলেছেন- “ওঁ, ওম, ঔং, অউম, ঔঁ” এই পাঁচ প্রকার উচ্চারণের মধ্য বস্তুগত বা অর্থগত কোনো পার্থক্য নেই।


আমাদের সনাতন ধর্মে ওঁ-কার কে বলা হয় পবিত্রতা ও মঙ্গলতার প্রতীক। প্রণব বা ওঁ-কারই বেদের নির্যাস ও ব্রহ্মবস্তু।


ওঁ বা প্রণব হচ্ছে মন্ত্রের প্রাণ। পূজা বা ধ্যানের সময় মন্ত্র উচ্চারণে “প্রণব” না থাকলে মন্ত্রের ক্রিয়া হয় না, প্রাণশক্তি নেই বলে।

  

================


ওম = প্রণব। চেতনার পর্যায়গুলি বর্ণনা করে।

●ওম= অ+উ+ম


●অ = জাগ্রত - জাগ্রত চেতনা যেখানে একজন বাহ্যিক জগতের সাথে যোগাযোগ এবং লেনদেন করছে।

●উ = স্বপ্ন - অভ্যন্তরীণ চেতনা বা স্বপ্ন চেতনা যা আমাদের অনুভূতি, অভিজ্ঞতা, শেখা, প্রভৃতির অন্তর্জগতকে ঘিরে রাখে। যা আমরা অন্যদের সাথে ভাগ করতে পারি না।

●ম = সুষুপ্তি - গভীর স্বপ্নহীন ঘুম। অচেতন বা অবচেতন মনের রাজ্য যেখানে জ্ঞানীয় চিন্তার ওঠানামা বন্ধ রয়েছে।


●ওম = তুরিয়া - "চতুর্থ অবস্থা" যা অতিলৌকিক, অতীন্দ্রিয় অবস্থা।


ওঁ বা ওঁ-কার

হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈনধর্মের পবিত্রতম ও সর্বজনীন প্রতীক, পবিত্র শব্দ বা মন্ত্র। এটি হিন্দু দর্শনের সর্বোচ্চ ঈশ্বর পরম ব্রহ্মের স্বরূপ। 


স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, ওঁ-কার "সমগ্র ব্রহ্মাণ্ডের প্রতীক, ঈশ্বরেরও প্রতীক।"রামকৃষ্ণ পরমহংস বলেছেন, "...ওঁ হইতে ‘ওঁ শিব’, ‘ওঁ কালী’, ‘ওঁ কৃষ্ণ হয়েছেন। ওঁ-কার বৌদ্ধ ও জৈনদেরও একটি পবিত্র প্রতীক। শিখ সম্প্রদায়ও এটিকে সম্মান করেন। এই প্রতীকের দেবনাগরী রূপ ॐ, চীনা রূপ 唵, এবং তিব্বতীয় রূপ ༀ। এটি ওঙ্কার, প্রণব বা ত্র্যক্ষর নামেও পরিচিত।


ওম বা অউম ( আহ-উউ-মিমি উচ্চারণ ) হল একটি পবিত্র ধ্বনি যা অনেক প্রাচীন দার্শনিক গ্রন্থের দ্বারা মহাবিশ্বের ধ্বনি হিসাবে বিবেচিত হয়, যা এর মধ্যে অন্যান্য সমস্ত শব্দকে অন্তর্ভুক্ত করে। সংস্কৃতে, ওমকে প্রণব বলা হয় , যার অর্থ গুনগুন করা, এবং এটি একটি সীমাহীন বা চিরন্তন ধ্বনি হিসাবে বিবেচিত হয়। যদিও শব্দটি ভারতীয় সংস্কৃতি, বৌদ্ধধর্ম, হিন্দুধর্ম এবং জৈন ধর্মের সাথে যুক্ত, ওম জপ হল একটি আধ্যাত্মিক অনুশীলন যা সংস্কৃতি এবং ধর্মকে অতিক্রম করে এবং ঈশ্বর বা ব্রহ্মার সমস্ত সম্ভাব্য সংজ্ঞা এবং ব্যাখ্যাকে অন্তর্ভুক্ত করে ।

 <-----আদ্যনাথ রায় চৌধুরী----->

            05/01/2025 

============================



===================

ओम् हिंदी में om

गुरुमुखी में 'एक ओंकार'

ओ३म् (ॐ) या ओंकार का नामांतर प्रणव है।

यह ईश्वर का वाचक है।

ईश्वर के साथ ओंकार का वाच्य-वाचक-भाव संबंध नित्य है, सांकेतिक नहीं।

संकेत नित्य या स्वाभाविक संबंध को प्रकट करता है।

सृष्टि के आदि में सर्वप्रथम ओंकाररूपी प्रणव का ही स्फुरण होता है।

तदनंतर सात करोड़ मंत्रों का आविर्भाव होता है। इन मंत्रों के वाच्य आत्मा के देवता रूप में प्रसिद्ध हैं।


ये देवता माया के ऊपर विद्यमान रह कर मायिक सृष्टि का नियंत्रण करते हैं। इन में से आधे शुद्ध मायाजगत् में कार्य करते हैं और शेष आधे अशुद्ध या मलिन मायिक जगत् में। इस एक शब्द को ब्रह्मांड का सार माना जाता है, 16 श्लोकों में इसकी महिमा वर्णित है।

================


माना जाता है कि एक बार ॐ का जाप हज़ार बार किसी मंत्र के जाप से महत्वपूर्ण है।

ॐ का दूसरा नाम प्रणव (परमेश्वर) है।

"तस्य वाचकः प्रणवः" अर्थात् उस परमेश्वर का वाचक प्रणव है।

इस तरह प्रणव अथवा ॐ एवं ब्रह्म में कोई भेद नहीं है।

ॐ अक्षर है इसका क्षरण अथवा विनाश नहीं होता।

ॐ धर्म, अर्थ, काम, मोक्ष इन चारों पुरुषार्थों का प्रदायक है।


==========================







  ||--শিক্ষণীয় বিষয় =ऊँ= -|| 

                02/03/2017--

"ওঁ "শব্দ তিনটি অক্ষরে ( অ ,উ ,ম )মিলিত শব্দ। এই একটি মাত্র 


কী এমন শক্তি লুকিয়ের আছে এই "ওঁ " শব্দের মধ্যে। যা কিনা আমরা আমাদের ধর্মের প্রতীক রূপে মান্য করি। অসংখ শব্দ ও চিহ্নের মধ্যে কেবল ওই "ওঁ "/ওম শব্দ কে কেন এত মান্যতা সেই কথাই আমাদের ভাবনার বিষয়।

আমাদের ঋষি, সাধক এবং তপস্বী গন অনুভব করেছেন যে নিয়মিত নিষ্ঠা সহকারে শুদ্ধ ভাবে "ওঁ " এর উচ্চারণে মানুষ বাকসিদ্ধ হতে পারে। এবং শরীর মন শুদ্ধ হয়। সর্ব প্রকার রোগ জ্বালা দূর হয়। কারণ ওম এমনি এক ধ্বনি যেস্থানে এই ধ্বনি নিয়মিত উচ্চারিত হয় সেই স্থানের পরিবেশ শুদ্ধ হয়।


কারণ এই ধ্বনি উচ্চারনে যে ভাইব্রেশনে/ তথা কম্পন সৃষ্টি হয় তার প্রভাবে ওই স্থানের উপরে প্রভাবিত অন্য সকল অশুভ ও নিগেটিভ ধ্বনি বা তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভাইব্রেশন তথা কম্পনের কু প্রভাব নির্মূল হয়। কারণ "ওঁ " ধ্বনির ভাইব্রেশন তথা কম্পন এত প্রচন্ড শক্তি শালী যে তা আমরা কল্পনাও করতে পারি না। মনুষ্য শরীরে এই "ওঁ " ধ্বনির ভাইব্রেশন তথা কম্পন শরীরকে ও মনকে শান্ত,নিয়ন্ত্রিত করে। সেই কারনে শুধু সনাতন ধর্ম ই নয় ভারতের অন্যান্য বিভিন্ন ধর্ম ও দর্শনে ও এই "ওঁ ' এর মাহাত্বের বর্ননা পাওয়াযায়।


বৌদ্ধ ধর্ম ও দর্শনে "ওঁ " এর প্রয়োগ জপ ও উপাসনাতে বিশেষ ভাবে মহত্ব লাভ করেছে।


জৈন ধর্ম ও দর্শনেও "ওঁ ' এর মাহাত্বের বর্ননা পাওয়াযায়।


শব্দই ব্রহ্ম। সকল শব্দের শ্ৰেষ্ঠ শব্দ "ওঁ " ।


সকল ধর্মের ই বিশেষ বিশেষ শব্দ আছে যা তাঁরা পবিত্র বলে মনে করেন এবং বিভিন্ন ভাবে উচ্চারিত, ব্যবহৃত ও প্রয়োগ হয়।


আমাদেরএই বিশ্ব ব্রহ্মান্ড সৃষ্টির কাল থেকেই "ওঁ " শব্দের সৃষ্টি। ব্রহ্মান্ড সৃষ্টির প্রকৃতির অমোঘ শক্তির লীলা খেলায় যে শব্দ বা ভাইব্রেশন তথা কম্পনের উৎপন্ন ও বিচ্ছুরিত হয়েছিল তা ওই "ওঁ " শব্দ। শব্দই ব্রহ্ম , ব্রহ্ম ই ব্রহ্মান্ড।

সৃষ্টির শ্রেঠ সৃষ্টি হল মানবজীবন। তাইতো মানব শিশুর জন্ম ক্ষণ থেকেই ওই "ওঁ "

শব্দের চিৎকারে সকল প্রাণী কুল কে সকল মানুষকে জানিয়ে দেয় তার আগমনী সংবাদ, এবং সেই জন্ম মুহূর্ত থেকে শুরু করে তাঁর মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত ,যতদিন সে বেঁচে থাকে এই পৃথিবীতে ,প্রকৃতির মাঝে , ততদিন নিরলস ভাবে সাচ্ছন্দে চলতে থাকে তাঁর

অন্তরে বাহিরে প্রতিটি শ্বাস প্ৰশ্বাসের সাথে ওই "ওঁ "শব্দ ই চলতে থেকে। এবং এই

একটি মাত্র শব্দ যা মানুষের নাভি মূল (মণিপুর )থেকে উৎপন্ন হয়ে শ্বাস প্রস্বাস এর সাথে সাথে নিরলস ভাবে চলতে থাকে। এই "ওঁ "শব্দ ই ব্রহ্ম বা নাদ ধ্বনি। তপস্বী পুরুষ ,ধ্যানী পুরুষ ,যোগী পুরুষ গণ প্রতিনিয়ত এই ধ্বনি শ্রবণ করে থাকেন বা শ্রবনে সক্ষম।

আমরা সাধারণ মানুষ এই ধ্বনি অনুভব করতে পারিনা। কারণ এহেন জাগতিক প্রবল শক্তি সম্পন্ন ধ্বনি শ্রবণ করবার বা উপলব্ধি করবার মত ক্ষমতা আমাদের সাধারণ মানুষের ক্ষমতার বাহিরে।

তাই তপস্বী পুরুষ ,ধ্যানী পুরুষ ,যোগী পুরুষ গন ই কেবল সক্ষম হন এহেন ধ্বনির আস্বাদন গ্রহণে।

।।-©➽-ANRC----02/03/2017---------||

||=========================||


|| शिक्षनीय बिषय " ऊँ "=||    

            02/03/2017----


अक्षर "ऊँ" को पवित्र अक्षर माना जाता है।


हर धार्मिक अनुष्ठान की शुरुआत "ऊँ" के उच्चारण से किया जाता है।


"ऊँ "शब्द तीन अक्षरों अ, उ और म से मिलकर बना है। पर इसमें ऐसा क्या खास है कि इसे हिन्दुओं ने अपना पवित्र धार्मिक प्रतीक मान लिया है। असंख्य शब्दों और चिह्नों में से ऊँ और स्वास्तिक को ही क्यों चुना गया। ये सवाल महत्त है। जरा देखें ओम के उच्चारण से क्या घटित और परिवर्तित होता है।


ऊँ की ध्वनि मानव शरीर के लिए प्रतिकूल डेसीबल की सभी ध्वनियों को वातावरण से निष्प्रभावी बना देती है।विभिन्न ग्रहों से आनेवाली अत्यंत घातक अल्ट्रावायलेट किरणें ओम उच्चारित वातावरण में निष्प्रभावी हो जाती हैं।इसके उच्चारण से इंसान को वाक्य सिद्धि की प्राप्त होती है। चित्त एवं मन शांत एवं नियंत्रित हो जाते हैं। सनातन धर्म ही नहीं, भारत के अन्य धर्म-दर्शनों में भी ऊँ को महत्व प्राप्त है।

बौद्ध दर्शन में ऊँ का प्रयोग जप एवं उपासना के लिए प्रचुरता से होता है। इस मंत्र के अनुसार, ऊँ को मणिपुर चक्र में अवस्थितमाना जाता है। यह चक्र दस दल वाले कमल के समान है। जैन दर्शन में भी ऊँ के महत्व को दर्शाया गया है। कबीर निर्गुण संत एवं कवि थे। उन्होंने भी ऊँ के महत्व को स्वीकारा और इस पर साखियां भी लिखीं।


गुरुनानक ने ऊँ के महत्व को प्रतिपादित करते हुए लिखा- ओम सतनाम कर्ता पुरुष निर्भोनिर्बेरअकालमूर्त। ऊँ सत्य नाम जपने वाला पुरुष निर्भय, बैर-रहित एवं अकाल-पुरुष के सदृश हो जाता है।


इस तरह ऊँ के महत्व को सभी संप्रदाय के धर्म-गुरुओं, उपासकों, चिंतकों ने प्रतिपादित किया है, क्योंकि यह एकाक्षरी मंत्र साधना में सरल है और फल प्रदान करने में सर्वश्रेष्ठ।


यह ब्रह्मांड का नाद है एवं मनुष्य के अंतर में स्थित ईश्वर का प्रतीक। किसी भी मंत्र के पहले ऊँ जाेडने से वह शक्ति संपन्न हो जाता है। एक बार ऊँ का जाप हजार बार किसी मंत्र के जाप से अधिक महत्वपूर्ण माना जाता है।


||-©➽-ANRC--02/03/2017-------||

||===========================||


प्रत्येक शिशु को शिशुकाल से अर्थात बचपनसेही बुद्धि का बीकाश होना जोरूरी।


इस बुद्धि का बीकाश के साथ उनका आत्म विश्वास का भी बरानेका शिक्षा देना जोरुरी।


इस दिशामे सबसे अछि मन्त्र  हैं

बृहदारण्यक उपनिषद् में---


आत्म विश्वास ओर बुद्धि का बीकाश के लिए बहुतई शुन्दर एबं अछि मन्त्र-----


ॐ असतो मा सदगमय ॥ 

तमसो मा ज्योतिर्गमय ॥ 

मृत्योर्मामृतम् गमय ॥

आविराविर्म एधि ।।

रुद्र यत्ते दक्षिणं मुखं 

तेन मां पाहि नित्यम्‌॥



हे प्रभु! (हमको) असत्य से सत्य की ओर ले चलो । अंधकार से प्रकाश की ओर ले चलो ।। मृत्यु से अमरता (अमृत )की ओर ले चलो ॥


मे आविः आविः एधि


हे प्रकाशरूप आत्मन् ! मेरी सन्मुख प्रकट हो !


हे रुद्र, असपके प्रसन्न मुख द्वरा मुझे सर्वदा रक्षा कीजिये।



O Lord! Lead me from 

darkness to light,

untruth to truth, 

and death to immortality.

(Let) my consciousness engrossed (grow) in Atma (Brahman)


-----------------------------------------------


7>কিছু কথা যেগুলো জীবন বদলে দিতে পারে :--


জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা -------


7/1>"ভগবানকে ভরোসে মত বৈঠো,

    কয়্যা পাতা ভগবান তুম্হারে  ভরোসে বৈঠা হো "

7/2>"Great Persons do not do different works.

    They work differently"

     "মহৎ ব্যক্তিরা আলাদা কাজ করেন না,

       একই কাজ আলাদাভাবে করেন। "

7/3>তুমি জীবনে কি হলে সেটা বড় কথা নয়। 

     যা করছো তা যদি মন, প্রাণ দিয়ে , 

     নিষ্ঠার সঙ্গে করো তাতে তোমার তো ভালো হবেই। 

      সাথে সাথে অন্যেরও ( সবার ) ভালো হবে। 


========================






No comments:

Post a Comment